মানবজমিন ডেস্ক: ফ্রান্সের নাইস শহরে অনুষ্ঠিত জি-টোয়েন্টি ইয়াং এন্টারপ্রিনিউরস সামিটে ভাষণ দেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে তিনি জি-টোয়েন্টিভুক্ত সবগুলো দেশের ৪ শতাধিক অতিথির সামনে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি নিজে একজন উদ্যোক্তা। আমি শুরু করেছি গ্রামীণ ব্যাংক নামে একটি ব্যাংক সৃষ্টির মাধ্যমে। তারপর বিভিন্ন রকম সামাজিক ব্যবসার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছি। এর মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ নার্সিং কলেজ, গ্রামীণ আইকেয়ার হাসপাতাল, গ্রামীণ শক্তি প্রভৃতি। ক্ষুদ্রঋণ নারী উদ্যোক্তাদের পথ দেখিয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছে যে, কর্মউদ্যোগই হলো দারিদ্র্য নিরসনের পন্থা। তিনি বলেন, ৩০ বছরের অভিজ্ঞতা ও গ্রামীণ ব্যাংকের ৮০ লাখেরও বেশি ঋণগ্রহীতাকে নিয়ে আমি বলতে পারি, ভবিষ্যতে সবচেয়ে বড় সহায়ক হিসেবে আমি সব সময় যুব উদ্যোক্তাদের দেখে থাকি। তিনি বলেন, জি-টোয়েন্টি এক্ষেত্রে একটি চমৎকার পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে সারা বিশ্বের শক্তি ও গতি একত্রিত করা হচ্ছে। কারণ তাদের রয়েছে সৃষ্টিশীলতা ও নেতৃত্ব। তিনি বলেন, আমি নিজে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস এডভোকেসি গ্রুপেরও সদস্য। জাতিসংঘের মহাসচিবকে পরামর্শ দিচ্ছি। আমার মতে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস প্রক্রিয়ায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই যুব সমাজকে অঙ্গীভূত করা উচিত।
Friday, November 4, 2011
কর্মউদ্যোগই দারিদ্র্য নিরসনের পন্থা - ড. ইউনূস
মানবজমিন ডেস্ক: ফ্রান্সের নাইস শহরে অনুষ্ঠিত জি-টোয়েন্টি ইয়াং এন্টারপ্রিনিউরস সামিটে ভাষণ দেন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে তিনি জি-টোয়েন্টিভুক্ত সবগুলো দেশের ৪ শতাধিক অতিথির সামনে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন। বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি নিজে একজন উদ্যোক্তা। আমি শুরু করেছি গ্রামীণ ব্যাংক নামে একটি ব্যাংক সৃষ্টির মাধ্যমে। তারপর বিভিন্ন রকম সামাজিক ব্যবসার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছি। এর মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ নার্সিং কলেজ, গ্রামীণ আইকেয়ার হাসপাতাল, গ্রামীণ শক্তি প্রভৃতি। ক্ষুদ্রঋণ নারী উদ্যোক্তাদের পথ দেখিয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছে যে, কর্মউদ্যোগই হলো দারিদ্র্য নিরসনের পন্থা। তিনি বলেন, ৩০ বছরের অভিজ্ঞতা ও গ্রামীণ ব্যাংকের ৮০ লাখেরও বেশি ঋণগ্রহীতাকে নিয়ে আমি বলতে পারি, ভবিষ্যতে সবচেয়ে বড় সহায়ক হিসেবে আমি সব সময় যুব উদ্যোক্তাদের দেখে থাকি। তিনি বলেন, জি-টোয়েন্টি এক্ষেত্রে একটি চমৎকার পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে সারা বিশ্বের শক্তি ও গতি একত্রিত করা হচ্ছে। কারণ তাদের রয়েছে সৃষ্টিশীলতা ও নেতৃত্ব। তিনি বলেন, আমি নিজে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস এডভোকেসি গ্রুপেরও সদস্য। জাতিসংঘের মহাসচিবকে পরামর্শ দিচ্ছি। আমার মতে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলস প্রক্রিয়ায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই যুব সমাজকে অঙ্গীভূত করা উচিত।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment