IT

101 post
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কিছু প্রয়োজনীয় কিবোর্ড শর্টকাট
নিন্মোক্ত কিবোর্ড শর্টকাটগুলো Microsoft Word এর কাজকে দ্রুত করতে সাহায্য করবে।

Ctrl+A= ফাইলের সব কিছু সিলেক্ট করা।
Ctrl+B= সিলেক্ট করা টেক্সকে বোল্ড করা।
Ctrl+C= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা।
Ctrl+D= ফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে।
Ctrl+E= সিলেক্ট করা টেক্সকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে।
Ctrl+F= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স খুজে বের করা।
Ctrl+G= নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+H= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স রিপ্লেস করার জন্য।
Ctrl+I= সিলেক্ট করা টেক্সকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+J= টেক্স জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+K= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+L= টেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের বাম দিকে নিতে।
Ctrl+M= টেক্স এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে।
Ctrl+N= নতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+O= পুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে ।
Ctrl+P= প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত।
Ctrl+Q= ***
Ctrl+R= টেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের ডান দিকে নিতে।
Ctrl+S= নতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+T= সাধারণ টেক্স নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে।
Ctrl+U= টেক্স এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত।
Ctrl+V= কপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+W= প্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+X= সিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+Y= পরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
Ctrl+Z= পূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।

Post102
কি-বোর্ডের F1 থেকে F12 এর কাজ


F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহূত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
 F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পুনরায় নামকরণের (Rename) জন্য ব্যবহূত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ডকুমেন্ট খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।

103 post


কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখার কিছু উপায়-

Category: Article!
Published on Wednesday, 08 February 2012 19:44
Written by Super User
Hits: 117

১. কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন। এবং প্রতিদিন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন। এতে একটু সময় নষ্ট হবে কিন্তু কিম্পিউটারটি ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব হবে।

২. পেন ড্রাইভ, মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার মেমরি কার্ড কম্পিউটারে ভাইরাস আসার একটি ভালো মাধ্যম। তাই পেন ড্রাইভ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন।
৩. কখনো পেন ড্রাইভ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করবেন না। My Computer-এ গিয়ে অ্যাড্রেস বার (Address Bar) থেকে খুলবেন
৪. পেন ড্রাইভ-এ কি কি ফাইল রাখছেন- মনে রাখার চেষ্টা করুন। আপনার রাখা ফাইল ছাড়া অন্য ফাইল থাকলে সেটি ভাইরাস হবার সম্ভাবনা থাকে, সেকারনে অন্য ফাইলগুলি সবসময় মুছে ফেলুন।
৫. কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখতে ভাইরাস সম্পর্কে আরও জানুন এবং ভাইরাসকে চেনার চেষ্টা করুন্।
৬. আপনার কম্পিউটারে ইন্টানেট কানেকশন না থাকলে প্রতি সপ্তাহে একবার এন্টিভাইরাস আপডেট ক্রয় করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।
৭. কম্পিউটারের যে ফাইলটি আপনি চেনেন না কিংবা ফাইলটি কি তা যদি না বুঝতে পারেন, তাহলে কখনো ফাইলটিতে ক্লিক করবেন না।
৮. অপরিচিত কারো ইমেইল খুলবেন না। বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী ভাইরাসগুলি ইমেইলের মাধ্যমে কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ছে।
৯. ইন্টারনেট থেকে কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও ডাউনলোড করলে, আগে নিশ্চিত হন যে ভাইরাস নয়। তারপর ইন্সটল করুন।
১০. কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও এর এক্সটেনশন (.doc, .docx, .mp3, .amr, .avi, .mp4, .3gp etc.) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন।
১১. ফ্ল্যাশ ড্রাইভের অটোরান ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়

অটোরান (autorun.inf) আসলে কোন প্রকার ভাইরাস নয়। এটি ফ্ল্যাশড্রাইভের যে কোন ধরনের ফাইল বা ভাইরাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে থাকে। কিছু কিছু ভাইরাস নিজেরাই autrun.inf তৈরি করে থাকে। ফলে ফ্ল্যাশ ড্রাইভের আইকনে ডাবল ক্লিক করলেই নির্দিষ্ট ফাইল বা ভাইরাস স্বয়ংক্রিয় ভাবে কম্পিউটারে চালু হবে। তবে কম্পিউটাররের অটোরান সিস্টেম ডিজ্যাবল করা থাকলে ফ্ল্যাশড্রাইভের ভাইরাস কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারবে না। পেনড্রাইভের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর হার বেশি থাকে। তাই ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাউভের ভাইরাস থেকে বাঁচতে চাইলে কম্পিউটারে অটোরান সিস্টেম বন্ধ করতে হবে। এজন্য-

1. প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Administrative Tools-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় একটি উইন্ডো আসবে।

2. উক্ত উইন্ডোর Service-এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করম্নন। পর্দায় Service উইন্ডো আসবে।

3. এবার Service উইন্ডোর ডান পাশ থেকে Shell Hardware Detection-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় Shell Hardware Detection Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

4. উক্ত ডায়ালগ বক্সের General ট্যাবে ক্লিক করে Startup types: অপশন ঘরে Disabled সিলেক্ট করে Apply এবং OK করম্নন।

বি:দ্র: Shell Hardware Detection Service টি বন্ধ করে রাখতে পারেন। এর ফলে CD-ROMS/DVD ROMS বা ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের কোন AutoPlay Option কাজ করবে না এবং পিসিতে ভাইরাস আক্রমণ করার সুযোগও থাকবে না।

5. এরপর কম্পিউটার একবার রিস্টার্ট করম্নন। এখন থেকে কম্পিউটারে কোন ফ্ল্যাশড্রাউ বা পেনড্রাইভ অটোরান করতে পারবে না।

নোট: একটি বিষয় লক্ষ রাখা উচিত, কোন External Drive কম্পিউটারে ঢুকানোর পর সেটা ওপেন করতে মাউসের ডাবল ক্লিক না করে ডান বাটন ক্লিক করে Open করা উচিত। এতে ঐ ফোল্ডারে কোনো ভাইরাস থাকলে তা আর ইনস্টল হবে না।

১২. নিজে নিজে ভাইরাস মুছে ফেলা

ভাইরাসের মধ্যে new folder.exe ভাইরাসের সংগে পরিচয় অনেকেরই আছে, যেটা তৈরি হয় মূলত autorun.inf ফাইল থেকে।


এ ভাইরাস মুছতে প্রথমেই-

1. Start মেনু থেকে Search-এ গিয়ে autorun.inf লিখে Search করুন।

2. এখন যে ফাইলগুলো আসবে, তা এক এক করে রাইট ক্লিক করে Properties-এ গিয়ে read only option-টি un-check করুন।

3. এবার ফাইলটি নোটপেড দিয়ে Open করে Ctrl+A চেপে ফাইলে থাকা সব ডেটা ডিলিট করে দিন এবং সেইভ করে বেরিয়ে আসুন।

4. এরপর Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে msconfig লিখে OK করুন।

5. এবার Startup tab-এ যান, regsvr থাকলে un-check করুন এবং Exit without Restart করে বেরিয়ে আসুন।

6. এবার Control panel>Scheduled tasks-এ গিয়ে এখানকার সব task ডিলিট করুন।

7. পুনরায় Start>Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে OK করুন।

8. এরপর UsersConfiguration>AdministrativeTemplates >System-এ যান এবং Prevent access to registry editing tools-এ গিয়ে disable করে দিন।

9. আবার Start>Run-এ গিয়ে regedit লিখে OK করুন। এবার to edit>find-এ গিয়ে regsvr.exe লিখে Search করুন এবং regsvr.exe-এর সব ধরনের occurrence ডিলিট করুন। এ ক্ষেত্রে সাবধান? যেন কোনো system file ডিলিট না হয়ে যায়। যেমন- regsvr32.exe ডিলিট করা যাবে না। শুধু regsvr.exe থাকলে তা ডিলিট করে দিবেন।

10. আবার Start>Search>all files and folders-এ যান এবং *.exe লিখুন এবং এরপর when was it modified-এ ক্লিক করে specify date সিলেক্ট করুন। যে তারিখের মধ্যে ভাইরাস আসছে বলে মনে হয়, ঐ তারিখ লিখে Search করুন। তারিখ এমনভাবে লিখুন, যে তারিখের মধ্যে শুধু ভাইরাস এসেছে কিন্তু অন্য কোনো Software install করেন নাই বলে মনে হয়।

11. এবার Search শেষ হলে সব .exe ফাইল সিলেক্ট করে Shift+ Delete দিয়ে ডিলিট করুন।

12. একইভাবে regsvr.exe, svchost.exe লিখে search করুন এবং ডিলিট করুন।

13. সব শেষে কম্পিউটার পুনরায় রিস্টার্ট করুন এবং উপভোগ করুন ভাইরাসমুক্ত পিসি। এভাবে অন্যান্য ভাইরাস ডিলিট করা যায়।

১৩. নিজেই এন্টিভাইরাস তৈরি করুন-

1. ডেস্কটপে MyAntivirus নামে একটি ফাইল তৈরি করুন, যার এক্সটেনশন থাকবে .bat অর্থাৎ আপনার পুরো ফাইলটির নাম হবে MyAntivirus.bat.

2. এবার ফাইলে রাইট ক্লিক করে edit option সিলেক্ট করুন।

এবার লিখুন:

cd X:
cd\
del *.exe/ah/s/q/f
del *.inf/ah/s/q/f
del ‘‘New Folder.exe’’/s/q/f
del *.bat/ah/s/f/q
del *.cmd/ah/s/q/f
explorer X:


বি: দ্র: এখানে X হলো আপনার পিসিতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করালে যে ডিরেক্টরিতে পাওয়া যায় সেটি যেমন- I কিংবা J

3. এবার ফাইলটি Save করে রাখুন।
4. আপনি যখনই আপনার পিসিতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করবেন, তখনই পেনড্রাইভ ক্লিক করে Open না করে বরং এ File ডাবল ক্লক করম্নন। দেখবেন পেনড্রাইভ Open হয়েছে কিন্তু কোন ভাইরাস নেই। মনে রাখবেন পেনড্রাইভে যাতে কোনো হিডেন *.exe ফাইল না থাকে।

১৪. পেনড্রাইভে একামত্ম প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো রাখার চেষ্টা করম্নন।
১৫. ফোল্ডারের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করার ( সেটিংস ) সময় ‘শো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডারস‘ অবস্থায় রাখুন। এতে কিছু ভাইরাস পেনড্রাইভে হিডেন অবস্থায় দেখতে পাবেন এবং এগুলো মুছে ফেলুন।
১৬. প্রয়োজনীয় ফাইল হার্ডডিস্ক ড্রাইভে সরিয়ে রেখে পেনড্রাইভ মাঝেমধ্যে ফরম্যাট করে নিন।

১৭. পেনড্রাইভের মাধ্যমে অযাচিত কিছু চালক ফাইল (*.exe) কম্পিউটারে ঢুকে পড়ে। এসবের মধ্যে 2u.exe-সহ আরও বেশ কিছু ফাইল ভাইরাস বহন করে। কিছু আছে, যা কিবোর্ড ও মাউসকে অকার্যকর করে দেয়। এই ফাইলগুলো অটোরানের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে। এসব ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে-

1. Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। এবার Group Policy উইন্ডো আসবে, ওখান থেকে ইউজার কনফিগারেশনে (User Configuration) + চাপুন।
2. এবার Administrative Templates এবং System-এ ক্লিক করুন।
3. এরপর ডান পাশে Turn off Auto play-তে দুই ক্লিক করুন এবং এটা সব ড্রাইভের জন্য Enabled করে Apply এবং OK করুন।

No comments:

Post a Comment