ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে যুবকের (যুব কর্মসংস্থান উদ্যোগ) নামে প্রায় দেড় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে সমপ্রতি কয়েকজন গ্রাহক নবীনগর থানায় ১৫টি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
জানা গেছে, উপজেলার দুবাচাইল গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমান শানু গ্রামের নিজ বাড়িতে ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুব কর্মসংস্থান উদ্যোগের (যুবক) কার্যক্রম শুরুু করেন। যুবকের এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে যুবক হাউজিং অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদী আমানত, মাসিক ডিপোজিট পেনশন স্কিম। নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর, মুরাদনগর উপজেলাসহ আশপাশ এলাকার প্রায় ৯০০ গ্রাহক করেন। এসব প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে গ্রামের সহজ-সরল মানুষের কাছ থেকে ২০০৯ সালের ৫ মে পর্যন্ত টাকা নেন। এ সময়ের মধ্যে যুবকের চেয়ারম্যান গ্রেফতার হলেও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে শানুর টাকা নেয়া বন্ধ হয়নি। শানুর প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের মধ্যে বেশির ভাগই মহিলা।
যুবক চেয়ারম্যানের গ্রেফতার ও প্রতারণার কথা সংবাদপত্রে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে তারা শানুকে খোঁজতে থাকেন। কিন্তু শানু গ্রাহকদের বলেন, যুবক চেয়ারম্যান ছাড়া পেলেই তারা টাকা ফেরত পাবেন। এভাবে প্রায় দু’মাস পার করে দেয়ার পর জুলাইয়ে হঠাত্ করেই দর্পণ বহুমুখী সমবায় সমিতি (রেজি নং-৪৯) নামে ২০০৯ সালের ৪ জুলাই শুরু করেন সমবায় সমিতির কার্যক্রম নতুন একটি প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেন শানু। আবারও তিনি একই গ্রাহকের কাছ থেকে ভিন্ন কৌশলে টাকা উত্তোলন শুরু করেন। কিন্তু গ্রাহকদের সন্দেহ হলে তারা দর্পণ সমবায় সমিতিতে টাকা জমা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
গ্রাহকরা তাদের জমা করা টাকা ফেরত্ চাইলে গ্রাহদের মারধর ও গালমন্দ করে শানুর লাঠিয়াল বাহিনী। যুবকের প্রতারণার শিকার ১৫ জন গ্রাহক গত ২৬ সেপ্টেম্বর শানুর বিরুদ্ধে নবীনগর থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি নং-৯০৩) করেছেন।
এব্যাপারে রতনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিক উল্লাহ বলেন, দুবাচাইলের শানু যুবক হাউজিংসহ বিভিন্নভাবে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছে বলে প্রতারণার শিকার লোকজন তাকে জানিয়েছেন।
দুবাচাইল যুবকের সাংগঠনিক ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান শানু যুবকের নামে টাকা নেয়ার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, কোনো গ্রাহকের টাকা আত্মসাত্ করিনি। যুবকের চেয়ারম্যান গ্রেফতার হওয়ায় বিপদে আছি।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জিডি পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, জিডির আলোকে আমরা তদন্ত করছি। জিডি ছাড়াও তার ব্যাপারে আমি অনেক অভিযোগ পেয়েছি।
জানা গেছে, উপজেলার দুবাচাইল গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমান শানু গ্রামের নিজ বাড়িতে ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুব কর্মসংস্থান উদ্যোগের (যুবক) কার্যক্রম শুরুু করেন। যুবকের এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে যুবক হাউজিং অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদী আমানত, মাসিক ডিপোজিট পেনশন স্কিম। নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর, মুরাদনগর উপজেলাসহ আশপাশ এলাকার প্রায় ৯০০ গ্রাহক করেন। এসব প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে গ্রামের সহজ-সরল মানুষের কাছ থেকে ২০০৯ সালের ৫ মে পর্যন্ত টাকা নেন। এ সময়ের মধ্যে যুবকের চেয়ারম্যান গ্রেফতার হলেও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে শানুর টাকা নেয়া বন্ধ হয়নি। শানুর প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের মধ্যে বেশির ভাগই মহিলা।
যুবক চেয়ারম্যানের গ্রেফতার ও প্রতারণার কথা সংবাদপত্রে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে তারা শানুকে খোঁজতে থাকেন। কিন্তু শানু গ্রাহকদের বলেন, যুবক চেয়ারম্যান ছাড়া পেলেই তারা টাকা ফেরত পাবেন। এভাবে প্রায় দু’মাস পার করে দেয়ার পর জুলাইয়ে হঠাত্ করেই দর্পণ বহুমুখী সমবায় সমিতি (রেজি নং-৪৯) নামে ২০০৯ সালের ৪ জুলাই শুরু করেন সমবায় সমিতির কার্যক্রম নতুন একটি প্রতিষ্ঠানের জন্ম দেন শানু। আবারও তিনি একই গ্রাহকের কাছ থেকে ভিন্ন কৌশলে টাকা উত্তোলন শুরু করেন। কিন্তু গ্রাহকদের সন্দেহ হলে তারা দর্পণ সমবায় সমিতিতে টাকা জমা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
গ্রাহকরা তাদের জমা করা টাকা ফেরত্ চাইলে গ্রাহদের মারধর ও গালমন্দ করে শানুর লাঠিয়াল বাহিনী। যুবকের প্রতারণার শিকার ১৫ জন গ্রাহক গত ২৬ সেপ্টেম্বর শানুর বিরুদ্ধে নবীনগর থানায় সাধারণ ডায়েরিও (জিডি নং-৯০৩) করেছেন।
এব্যাপারে রতনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিক উল্লাহ বলেন, দুবাচাইলের শানু যুবক হাউজিংসহ বিভিন্নভাবে স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে অনেক টাকা নিয়েছে বলে প্রতারণার শিকার লোকজন তাকে জানিয়েছেন।
দুবাচাইল যুবকের সাংগঠনিক ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান শানু যুবকের নামে টাকা নেয়ার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, কোনো গ্রাহকের টাকা আত্মসাত্ করিনি। যুবকের চেয়ারম্যান গ্রেফতার হওয়ায় বিপদে আছি।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জিডি পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, জিডির আলোকে আমরা তদন্ত করছি। জিডি ছাড়াও তার ব্যাপারে আমি অনেক অভিযোগ পেয়েছি।
No comments:
Post a Comment